ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা
১. ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা কি?
২. কিভাবে ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা করা যায়?
৩. কিভাবে রিসেলার হোস্টিং দিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন?
৪. WHMCS কি?
৫. হোস্টিং ব্যবসা সাপোর্ট সম্পর্কিত কিছু কথা
৬. টেকনিক্যাল সমস্যায় করনীয়
ক্লাউড হেস্টিং মূলত: একাধিক সারভার ব্যবহার করার সুবিধা দেয়। আমরা সাধারনত একটা সার্ভারে আমাদের তথ্যগুলো সংরক্ষন করি আর সেটা কখনো সমস্যা দেখা দিলে সাইট আর দেখা যায় না। অন্য দিকে ক্লাউড সারভার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত থাকে, আপনার ওয়েব একাধিক সারভারে সংযুক্ত থাকবে। ভিজিটরের কাছের সারভার থেকেই সে সাইট দেখতে পাবে আর তাই সাইট চলবে দুর্দান্ত গতিতে। সারভার ডাউন হওয়ার সম্ভাবনা নাই বা কম। সাধারনত ক্লাউড হোস্টিং সারভারের সিপিইউ ব্যবহারের কোন সীমা পরিসীমা বেধে দেওয়া থাকে না। যত খাবে তত খরচ – অনেকটা এই ধরনের বলা যায়। বিভিন্ন সারভারের ব্যন্ডউইথ খরচের উপরে টাকা দিতে হয়।
ক্লাউড হোস্টিং কিভাবে কাজ করে?
- ১. ক্লাউড সারভার মূলতঃ বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সারভার রাখা থাকে।
- ২. ডাটা আপলোড করা হলে একাধিক সারভারে সেটি সিনক্রোনাইজ হয়। প্রতিটি সারভারকে নোড বলে।
- ৪. কোন একটি সারভার বন্ধ থাকলে বা রিপেয়ার অবস্থায় থাকলে বা আপনার এলাকা থেকে নেটওয়ার্ক না পাওয়া গেলে অন্য একটি সার্ভিস প্রদান করে।
- ৬. বন্ধ নোডটি আবার সক্রিয় হলে ডাটা সিনক্রোনাইজ হয়।
- ৭. বিভিন্ন দেশে নোড থাকার কারনে সাধারনতঃ কাছের নোড থেকে তথ্য প্রদান করে থাকে। কোন একটি সারভার অনেক বেশি ব্যস্ত থাকলেও এটি অন্য সারভার থেকে তথ্য প্রদান করে। এভাবে খুব দ্রুত ডাটা আদানপ্রদান করা এবং লোড ব্যালেন্স করা সম্ভব হয়।
0 coment rios: