Posts

Showing posts from January, 2018

পাসওয়ার্ড না জানলেও এখন আপনি উইন্ডোজ৭ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।

পাসওয়ার্ড না জেনেও Administrator এর পাসওয়ার্ড বদলিয়ে প্রবেশ করুন Windows 7 এ । তাহলে আসুন দেখি কিভাবে এটি করতে হয় । ১। প্রথমে windows 7 এর Setup DVD/CD টি আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করান এবং কম্পিউটার রিস্টার্ট করেন । রিস্টার্ট করার সময় যেকোনো কী চেপে DVD/CD টি Boot করেন আর একটি উইন্ডো আসবে সেখানে Repair Your Computer এ ক্লিক করেন । ২। এখন Command Prompt এ ক্লিক করেন। ৩। Command Prompt ওপেন হলে নিচের লাইন টি লিখে Enter চাপুন । copy c:\windows\system32\sethc.exe c:\ (এখানে c এর স্থানে আপনার ঐ Drive এর Location দেখাবেন যেখানে আপনার Windows setup দেয়া আছে । যদিও ডিফল্ট হিসেবে c ই থাকে ) ৪। Enter চাপার পর কপি হয়ে গেছে টাইপ মেসেজ আসবে । তখন আবার নিচের লাইন টি লিখে enter চাপুন । copy c:\windows\system32\cmd.exe c:\windows\system32\sethc.exe enter চাপার পর অনুমতি চাবে তখন yes লিখে enter চাপুন । এটা হয়ে গেলে কপম্পিউটার রিস্টার্ট করুন । ৫।রিস্টার্ট করার পর যখন পাসওয়ার্ড চাবে তখন তারাতারি করে ৫ বার shift চাপুন । এতে করে Command Prompt ওপেন হবে । ৬।এবারে Command Prompt এ লিখুন net user geek MyNewPas

এখনই জেনে নিন উইন্ডোজ ৭ এর ৩টি অজানা টিপস ।

উইন্ডোজ ৭-এর সাপোর্ট দেওয়া বন্ধ করে দিলেও এখনও এ অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহারকারী অনেক। এরপর ভিস্তা ও উইন্ডোজ ৮ আনলেও তা বাজারে জায়গা করতে পারেনি। অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারদের দিক দিয়ে তাই এগিয়ে আছে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ৭। এখনও যারা এ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছেন তাদের অনেকেই কিছু বিষয় জানেন না। নানান ফিচার ব্যবহারের কিছু কৌশল জানা থাকলে খুব সহজে যে কোনো কাজ করা যায়। এ টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজ ৭- এর তিনটি কৌশল তুলে ধরা হলো। মাউস ছাড়াই টাস্কবার দেখা সাধারণত টাস্কবারের ওপর মাউস রাখলেই থাম্বনেইল থাম্বানিক দেখা যায়। কিন্তু মাউস না থাকলে বা মাউসে কোনো সমস্যা হলে মাউস ছাড়াই তা দেখে নিতে পারেন। এ জন্য উইন্ডোজ কী চেপে ধরে T চাপুন। পরে থাম্বনাইল দেখতে আবার T চাপুন। এ ভাবে টাস্কবার ছাড়াই দেখে নিতে পারেন যে কোন চলন্ত উইন্ডো বা অ্যাপ্লিকেশনের থাম্বনেইল। মাউস ছাড়াই টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন চালু টাস্কবারে থাকা অ্যাপ্লিকেশনগুলো সাধারণত মাউসের সাহায্যেই ওপেন করা করা হয়ে থাকে। তবে শুধু কীবোর্ডের সাহায্যেও চাইলে অ্যাপ্লিকেশনগুলো চালু করা যায়। এজন্য উইন্ডোজ কী টি চেপে ধরে টাস্কবারে অবস্থানরত আপনার অ্যাপ্

আপনার স্মার্টফোন কে ভালো রাখতে যে ১০ টি টিপস ফলো করবেন।

১) প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে, ফোন মেমরি যেন ২ থেকে ৩ জিবি সব সময় খালি থাকে। এই ফ্রি-স্পেসটুকু না থাকলে ফোন হ্যাং করবে, গেম খেলার সময়েও সমস্যা হবে। ২) কম আলোতে ফোনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন বা অটো মোডে রাখুন। এতে ব্যাটারি সাশ্রয় হবে। অটো ব্রাইটনেস করে রাখলে আলো অনুযায়ী ফোন নিজের মতো ব্রাইটনেস অ্যাডজাস্ট করে নেবে। ৩) দীর্ঘক্ষণ কোনও কাজে ব্যস্ত থাকলে নেট অফ করে রাখুন। এতে ব্যাকগ্রাউন্ডে অহেতুক ডেটা ক্ষয় যেমন কমবে, পাশাপাশি ব্যাটারিও বাঁচবে। ৪) চার্জ ২০ শতাংশের তলায় নেমে গেলে ফোন অবিলম্বে চার্জে বসান, নেট অফ করে। এমার্জেন্সি না থাকলে চার্জ ৪০ শতাংশের নীচে হলেই নেট অফ করা উচিত। এই অবস্থায় ফোন ব্যবহার করলে তা ফোনের স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত খারাপ। ৫) ব্যাটারি সেভার অ্যাপ ডাউনলোড করে আদতে খুব কিছু লাভ হয় না। চার্জ কম থাকলে ব্যাটারি সেভার অ্যাপ ফোনের অন্যান্য ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলিকে বন্ধ করে ঠিকই, কিন্তু পাশাপাশি নিজেই বেশ খানিকটা চার্জ নষ্ট করে। ৬) ফেসবুক বা হোয়াট্‌সঅ্যাপ অনেকে সারাদিন খুলে রাখেন। কারণ, ইদানীং শুধুমাত্র গল্প নয়, কাজ সংক্রান্ত বহু খবরাখবর আদানপ্রদান হয় এই সব অ্যাপের মাধ্যমে। এমন

আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য এই টিপস গুলো ফলো করতে পারেন।

আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর ১০ উপায়- ১ . আলোর মাত্রা কমান: মোবাইলের পর্দার আলো কমিয়ে রাখলে আপনার মোবাইলের ব্যাটারি অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে। এর জন্য প্রথমে আপনার মোবাইলের সেটিং অপশনে যান। তারপর আলো কমানোর অপশনে ক্লিক করুন। এমনকি শুধু এক মিনিটেরও কম সময় পর্যন্ত আলো রাখার নির্দেশনা দিন। ২. রেডিওর সুইস বন্ধ রাখুন: অপ্রয়োজনের সময় ফোনের জিপিএস, ব্লুটুথ, এনএফসি ও ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখুন। তাহলে আপনার মোবাইলের ব্যাটারি অনেকদিন টিকবে। ৩. নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন: ফোনে ইনকামিং ইমেইল বার্তা (নোটিফিকেশন) বন্ধ রাখুন। তবে আপডেট ইমেইল জানার জন্য পিং সার্ভার চালু রাখা যেতে পারে। এতে করেও ব্যাটারি অনেকদিন ভাল থাকবে। ৪. ওয়াই-ফাই ব্যবহার করুন: ইন্টারনেটে ঢুকতে চাইলে সেলুলারের চেয়ে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করাই বেশি ভাল। এতে করে আপনার শখের স্মার্টফোনটির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়বে না। ফলে স্থায়িত্ব বাড়বে ব্যাটারির। ৫. ফোনটি লক করে রাখুন: ব্যবহারের সময় ছাড়া আপনার মোবাইল সবসময় বন্ধ রাখুন। কারণ তাতেও আপনি ফোন ও বার্তা গ্রহণ করতে পারবেন। আর লক না করলে যে কোনো সময় চাপ পড়ে এর বাটন কিংবা পর্দায় সমস্যা দেখা দ

একটি ওয়েব সাইটের লিংক দিলাম যা আপনাদের ভালো লাগবেই।

বন্ধুরা এবার আপনাদের জন্য একটি অবাক করা ওয়েবসাইট সম্পর্কে বলব, এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকলে আপনি দেখবেন একটি ছবিকে শুধু জুম করতেই থাকবে, শেষ আর হবেনা, অনেক সুন্দর একটি ওয়েবসাইট, ঢুকে দেখুন আপনি অবাক হয়ে যাবেন। সাইটটির লিংক: http://swiftation.com/5M2k

আপনার কম্পিউটার থেকে কেউ কোন কিছু আপনার অজান্তে পেনড্রাইভে কপি করতে পারবে না।

এখন আপনি আপনার কম্পিউটারের/ল্যাপটপের ইউএসবি লক করে রাখতে পারবেন। তাও আবার কোন ধরনের সফটওয়্যার ছাড়াই। নিজস্ব কম্পিউটারের প্রাইভেসির জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কারণ আপনার কম্পিউটারের পার্সোনাল ফাইল আপনার অনুমতি ব্যতীত অন্য কেউ কপি করে নিয়ে গেলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা একমাত্র আপনি-ই উপলব্ধি করতে পারবেন। এই ট্রিক্সটির মাধ্যমে আপনি আপনি আপনার কম্পিউটারের ইউএসপি পোর্ট লক করে রাখতে পারবেন। যার ফলে আপনার কম্পিউটারে কোন ইউএসবি ড্রাইভ লাগালে এটি শুধুমাত্র রিড অনলি মোডে চালু হবে। অর্থ্যাৎ উক্ত পেনড্রাইভ/মেমেরি কার্ডে শুধুমাত্র ফাইলগুলো দেখা যাবে কিন্তু কোন কিছু কপি করা যাবে না। অর্থ্যাৎ কেউ আপনার অনুপস্থিতে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল কপি করতে পারবে না। কিভাবে এটি কাজ করে? এটি মাইক্রোসফট এর রেজিষ্ট্রি এডিট করার মাধ্যমে করা হয়। কিন্তু আপনাকে কোন কোড ব্যবহার করে রেজিষ্ট্রি এডিট করা লাগবে না। আমি আপনাদের সুবিধার জন্য ইতোমধ্যে দুইটি ফাইল তৈরি করে রেখেছি। চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে কাজ করবে। প্রথমে আমার দেওয়া ফাইল দুটি ডাউনলোড করুন। ফোল্ডারটি অপেন করার জন্য আপনি দুইটি ফাইল দেখতে পারবেন। একটি নাম

কম্পিউটার সম্পর্কে আমাদের যে ধারণা গুলো ভুল।

কম্পিউটার ব্যাবহারের ক্ষেত্রে এতদিন যা সত্য বলে মেনে চলেছিলাম তার সবটুকুই যে সত্য নয় তা গভেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। আ্যান্টিভাইরাস আছে না? নো চিন্তাঃ ভাবছেন একটি আ্যান্টিভাইরাসই পারে আপনাকে নিত্য নতুন ভাইরাস থেকে রক্ষা করে নিয়মিত ইন্টারনেটে সংযুক্ত রাখতে। ভালো এবং আপডেট আ্যান্টিভাইরাসও যদি থাকে তারপরও একটি আ্যান্টিভাইরাস আপনার পিসির জন্য নিরাপদ নয়। নির্দিষ্ট একটি আ্যান্টিভাইরাস ট্রোজান, স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়ার সহ সব ভাইরাস সনাক্ত করতে কখনই সক্ষম নয়। পাওয়ার অফঃ অনেকেই মনে করেন ‘শাট ডাউন’ অপশনের মাধ্যমে পিসি বন্ধ না করলে পিসির কোন ক্ষতি হতে পারে। অত্যান্ত প্রচলিত ও পুরানো এই ধারনাটি একেবারেই অমূলক। প্রকৃতপক্ষে এতে পিসির কোন ক্ষতিই হয়না। তবে কাজ চলার সময় সেভ করে নেওয়া উচিত। কয়েক ঘন্টা চলার চলার পর তা বন্ধ করে দেওয়ার ধারনাটা ভালো, কিন্তু প্রতি ঘন্টায় বন্ধ করা পিসির জন্য ক্ষতিকর। আবার দিনে একবার বন্ধ করা উচিত। তা-না হলে যত ভাল অপারেটিং সিস্টেমই হোক না কেন তা ক্র্যাশ করবেই। সেফলি রিমুভ হার্ডওয়্যারঃ এ কমান্ডটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। পেনড্রাইভ খুলে ফেলার আগে আমরা তা সেফলি রিমুভ করে

আপনার কম্পিউটারকে গতিশীল করার জন্য দেখে নিন চরম কিছু টিপস।

১। GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন। ২। GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন। ৩। GO “ RUN “ – temp লি খে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন। ৪। GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন। ৫।প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী। ৬।Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। ৭।প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন। (1. click start – all programs – accessori – system

অ্যান্ড্রয়েড এর গুরুত্বপূর্ণ ১০ টি টিপস আপনার স্মার্ট লাইফ আরো সহজ করতে পারে।

১. পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্টের জন্য ‘গুগল নাও’ পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্টের প্রয়োজনে ব্যবহার করুন ‘গুগল নাও’ অ্যাপ। এজন্য গুগল অ্যাপে গিয়ে ‘গেট গুগল নাও’ লিখে ট্যাপ করলেই হবে। এরপর আপনার প্রয়োজনীয় নোটিফিকেশন সেট করুন। ২. লাঞ্চার ও লক স্ক্রিন বদলান প্রতিদিন একই আবহাওয়া উইজেট দেখে আপনি ক্লান্ত? গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনি এমন অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন যা, আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ইন্টারফেস বদলে দেবে। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড লাঞ্চার ও লক স্ক্রিন রিপ্লেসমেনট সার্চ করুন। ৩.পাওয়ার সেভিংস মোড আনুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস যদি প্রায়ই ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যাওয়ার সমস্যায় পড়ে তাহলে পাওয়ার সেভিংসের কথা ভাবতে পারেন। এজন্য সেটিংস মেনুতে গিয়ে পাওয়ার সেভিংস মোড অন করুন। কিছু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে রয়েছে এজন্য নানা ফিচার। যেমন গ্যালাক্সি এসফাইভে রয়েছে আল্ট্রা পাওয়ার সেভিংস মোড। এর মাধ্যমে কল, টেক্সট, ইন্টারনেট ব্রাউজ ইত্যাদি সব কাজেই পাওয়ার সেভ করা সম্ভব। তবে সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পাওয়ার সেভিংস মোড নেই। ৪. অতিরিক্ত একটি ব্যাটারি রাখুন প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনেরই ব্যাটারির সমস্যা রয়েছে। আর সব সময় চার্জের ব্

ল্যাপটপ পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম গুলো জেনে নিন।

ল্যাপটপ পরিষ্কারের সাধারণ কিছু নিয়ম রয়েছে। এগুলো মেনে ল্যাপটপ পরিষ্কার করা উচিত। যেমন- * প্রথমেই ল্যাপটপের পাওয়ার সুইচ বন্ধ করুন। বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এর সঙ্গে চার্জারের সংযোগ থাকলে সেটিও খুলে নিন। * এরপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ল্যাপটপের স্ক্রিন মুছে নিন। তবে ভেজা বা নোংরা কাপড় ব্যবহার করা ঠিক নয়। আর মনে রাখবেন কাপড়টি সুতির হলে ভালো হয়। * ময়লা-ধুলোবালি আপনার ল্যাপটপের প্রধান শত্রু। এজন্য কি-বোর্ডের কোণায় কোণায় জমে থাকা ময়লা সরাতে নরম একটি টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। * এছাড়া বাজারে ল্যাপটপের উপযোগী স্ক্রিন প্রোটেক্টর, কিবোর্ড প্রোটেক্টর ও মিনি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাওয়া যায়। তাছাড়া ধুলোবালি পরিষ্কার করতে কম্প্রেসড এয়ারও ব্যবহার করতে পারেন। * ল্যাপটের মনিটর মোছার জন্য অ্যালকোহল ও অ্যামোনিয়া যুক্ত ক্লিনার ব্যবহার করা উচিত নয়। কেননা এতে মনিটরের ক্ষতি হয়। * বাজারে নানা রকমের ক্লিনার স্প্রে পাওয়া যায়। তবে সেগুলো কখনোই ল্যাপটপ বা টিভির মনিটর পরিষ্কারে ব্যবহার করা ঠিক নয়। অনেকেই ফেসিয়াল টিস্যু দিয়ে মনিটর পরিষ্কার করেন; সেটিও ঠিক নয়। * মনিটর পরিষ্কার করতে সুতির কাপড় ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভা

আপনি জানেন কি? স্মার্টফোন কেন অত্যাধিক গরম হয়?

যদি গরম হওয়ার কথা বলি তবে বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়। উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো। তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ। প্রসেসরঃ  স্মার্টফোন গরম হওয়ার জন্য প্রথম যে দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময় চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয় অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  ইলেকট্রন থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার প্রসেসর

যে টিপস গুলো ফলো করলে আপনার ইন্টারনেট খরচ অনেক কমে যাবে।

প্রতি মাসে কাড়ি কাড়ি টাকা খালি মোবাইলের ডাটার পেছনে খরচ হয়ে যাচ্ছে? ইন্টারনেট ডাটা রিচার্জ করছেন আর মুহূর্তেই সেটা শেষ হয়ে যাচ্ছে? এমন সমস্যা পোহাতে হয় অনেকেরই। অনেকে হয়তো রেগেমেগে সেলফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করাই ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন। আসলে, আমাদের কিছু অসতর্কতার জন্য খরচ হয়ে যায় ইন্টারনেটের অতিরিক্ত ডাটা। এগুলোর দিকে একটু নজর রাখলেই খরচ কমে যাবে আপনার। যেগুলো হয় তো আপনার ডাটা ব্যবহারের খরচ কমাতে পারবে। ১. পুশ নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন: অনেকসময় আপনার ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের অ্যাপসের কারণে খরচ হচ্ছে আপনার ডাটা। এগুলোর যেকোনো ধরনের প্রচারণামূলক বা মেসেজিং সার্ভিসের কারণে আপনার ডাটা খরচ হতে থাকে অজান্তেই। সুতরাং, যেকোনো ধরনের অ্যাপসে নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন। ২. ডাটার ব্যবহার ট্র্যাকিং করুন: অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্ল্যাটফর্মে আপনার ব্যবহৃত ডাটার পরিমাণ ট্র্যাক করার সুবিধা রয়েছে এখন। এতে কোন অ্যাপসরে কারণে আপনার কতটা ডাটা খরচ হচ্ছে, তা সহজেই হিসাবে রাখতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন। ৩. হোয়াটসঅ্যাপে অটো- ডাউনলোড বন্ধ রাখুন: হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অনেক সময়ই অন্য কিছু গ্রুপের থ

দেখে নিন কিভাবে নিজের নামে Search Engine বানাবেন।

যারা এই সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন তারা জানেন যে ব্যপারটা খুব সহজ না, একটা সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করা একটু কঠিন ই বটে। বর্তমান যুগে নিজের একটা ওয়েবসাইট থাকা, পিসি থাকার মতই হয়ে গিয়েছে, প্রায় সবার ই কোনও না কোনও ওয়েবসাইট আছে। সেই সাইটে যদি আপনার নিজের একটা গুগলের কাস্টম সার্চ ইঞ্জিন লাগাতে পারেন কেমন লাগবে? গুগলের জিনিস যেহেতু, সেই সার্চ ইঞ্জিন অবশ্যই শক্তিশালী হবে, এর জন্য শুধু একটা জিমেইল আইডি থাকা লাগবে। Step 01 প্রথমে  এখানে  যান। Step 02 Create a custom search engine এ ক্লিক করুন। Step 03 জিমেইল আইডি দিয়ে লগিন করুন। Step 04 এবার নিচের ছবির মত ফর্ম আসবে, সব তথ্য দিন, আমি উদাহরণের জন্য দুইটা সাইট লিখেছি, আপনি আপনার সাইট এর নাম লিখবেন, তবে এখানে একটা ব্যপার মাথায় রাখবেন, সাইট এর ঠিকানা দিবেন এভাবে *.bdcrack.com স্টার সাইন দিবেন, এরপর ডট, এরপর আপনার সাইট ইউআরএল। Step 05 এবার একটু কাস্টমাইজ করতে পারেন। Step 06 এবার আপনি আপনার সার্চ ইঞ্জিনের কোড পেয়ে যাবেন, ব্যবহার করুন, আবার সাজাতেও পারবেন। Control Panel ও Basic sub menu তে গিয়ে আপনি আরও ভালো কিছু করতে পারবেন যা দেখলেই পার

জেনে নিন Search Engine যে ভাবে কাজ করে।

সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে তা জানা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। সার্চ ইঞ্জিন কাজ করার ধাপগুলো তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় ক্রলিং : ইন্টারনেটের কন্টেন্ট গুলো আবিষ্কার করা হয় ক্রলিং এর মাধ্যমে ইনডেক্সিং : কন্টেন্টগুলো বিশাল আকারের ডাটাবেসে জমা ও বিশ্লেষন করা হয়। ফলাফল প্রদর্শন : ব্যবহারকারীর অনুসন্ধানের উপর ভিত্তি করে প্রাসঙ্গিক ফলাফল প্রদর্শন করে। index কিভাবে কাজ করে সার্চ ইঞ্জিন ? ক্রলিং : সার্চ ইঞ্জিনের কাজ শুরু হয় ক্রলিং এর মাধ্যমে। ক্রলিং এর মাধ্যমে সম্পুর্ণ ওয়েবসাইটের একটি লিষ্ট তৈরী করা হয় । স্পাইডার বা রোবট ওয়েব পেজের টাইটেল, ছবি, কিওয়ার্ড, অন্য ওয়েবপেজের লিংক সবকিছুর তালিকা তৈরী করে। তবে আধুনিক ক্রলারগুলো সম্পুর্ণ ওয়েবপেজকেই তার স্মৃতিতে ধারণ করে এর সাথে অতিরিক্ত কিছু বিষয়ের উপর গুরুত্বপ্রদান করে যেমন পেজের লে আউট, বিজ্ঞাপনের স্থান, কোথায় লিংব ব্যবহার করা হয়েছে তা কি প্রবন্ধের মধ্যে নাকি ফুটারে অদৃশ্যভাবে ইত্যাদি ইত্যাদি । ক্রলার প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইটকে স্ক্যান করে ফলে নতুন কোন পরিবর্তন আসা মাত্র তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করে নেয়। ক্রলিং মুলত সাইটের পরিবর্

ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকতে যে নিয়ম গুলো মেনে চলা আবশ্যক।

আমরা আমাদের কর্মব্যস্ত জীবনধারায় সামান্য বৈচিত্র্য আনতে বিশেষ কোনো বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বছরের একটি নির্দিষ্ট দিনকে উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে বা ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পালন করে থাকি। যেমন-ভ্যালেন্টাইন ডে, মা দিবস, বাবা দিবস প্রভৃতি। প্রযুক্তিবিশ্বেওএর ব্যতিক্রম দেখা যায় না। যেমন- ৯ ফেব্রুয়ারি সারা বিশ্বে পালিত হয় সেফার ইন্টারনেট ডে (Safer Internet Day) হিসেবে। বিগত ১৩ বছর ধরে সারা বিশ্বের সাইবার অ্যাডভোকেট ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় মঙ্গলবার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সতর্ক থাকার কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য পালন করা হয়। বর্তমানে এ দিনটি বিশ্বের ১২০টির বেশি দেশে পালন করা হয়। এসব ক্ষেত্রে আলোচনার মূল কেন্দ্রবিন্দুই হলো শিশুদেরকে ক্ষতিকর সাইট থেকে নিরাপদ রাখা। ইন্টারনেট সেফটি প্রসঙ্গটি মূলত নিজেকে সাইবার অপরাধী তথা সাইবার ক্রিমিনাল, সণুপ, ক্রিপ এবং ইন্টারনেটের অন্যান্য ডার্ক সাইট থেকে নিরাপদ থাকা। এ লেখায় উল্লিখিত কৌশলগুলো অবলম্বন করলে আপনি ইন্টারনেটে নিরাপদে সার্ফ করতে পারবেন। FBprof3-500x350 কিছু অপরিহার্য নিয়ম মেনে ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকুন ০১. নিয়মিতভাবে ঘনঘন আপডেট করা আপনার অপারেটিং সিস্টেম, ব্রা

মোবাইলের নেশা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কিছু কার্যকরী টিপস।

আজকালকার তরুন প্রজন্মের এক বিশাল অংশ স্মার্টফোনের নেশায় এডিক্টেড। এটা নিয়ে হয়ত আপনাদের বিস্তারিত কিছু বলে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই। তাই সোজা কথায় চলে যাই, কিভাবে এই নেশা থেকে মুক্তি পেতে পারেন শুধুমাত্র ফোন চার্জিং এর বেপারে নিজের একটা কমিটমেন্ট করে। আপনি নিজের কাছে একটা কমিটমেন্ট করুন যে আপনার ফোন দিনে এক বারের বেশি চার্জ দিবেননা। ২৪ ঘন্টার সাইকেলে একবারই শুধু চার্জ দিবেন এবং ফোন চার্জে দেওয়া অবস্থায় ফোনে হাত দিবেননা, যদিনা জরুরী কোনো কল এসে পড়ে। অন্য কোনো কাজ করুন ঐ টাইমে।  ফোনের কথা ভুলে যান চার্জিং এর টাইমে। যখন চার্জ দিবেন, একবারে ফুল চার্জ দিয়েই নিন। ধরে নিন ফোনে ১০০% চার্জ হবার পর আগামি ২৪ ঘন্টা এলাকায় বিদ্যুৎ আসবেনা, সেই হিসেব করে আগামি ২৪ ঘন্টা ফোন ইউজ করুন। যত যাই হোক, আগামি ২৪ ঘন্টার আগে ফোনে চার্জ দিতে পারবেননা, সেই কমিটমেন্ট করে সেই হিসাব করে ফোন চালান। আর ফোন চার্জ দেওার জন্য দিনে বা রাতের যেকোনো একটা নির্দিষ্ট সময় ফিক্স করে রাখুন, সেই সময়ের আগে আপনি ফোনে চার্জ দিতে পারবেননা। যখন দরকার তখনি চার্জে দিতে পারবেননা ঐ ফিক্সড সময় ছাড়া। এভাবে ফোনে চার্জ দেওয়ার বেপারে আর চার্জ খ

কম্পিউটারের Properties এ আপনার নিজের ছবি এড করুন খুব সহজে।

Image
আজ আমি কম্পিউটার প্রোপাটিজ এ কিভাবে ছবি এড করা যায় তা বলব। যেমন….. প্রথমে আপনার পছন্দ মত একটা ছবি বাছাই করতে হবে । এরপর ছবিটা ফটোসপে রি-সাইজ করে নিতে হবে ,মনে রাখতে হবে ছবিটা 120×120 পিক্সেল করে BMP ফরমেটে সেভ করতে হবে। এরপর আপনার ছবিটা কপি করে নিচের লোকেশন এর মত যেতে হবে এবং পেস্ট করে দিন। C:\Windows\System32\oobe\Your-pic.bmp উদাহরনসরূপ- আপনার কম্পিউটার এর C ড্রাইভের ভিতর Windows ফোল্ডারে এর পর System32 গিয়ে oobe ফোল্ডারে গিয়ে আপনার ছবিটা পেস্ট করতে হবে। তারপর যে কাজটা করতে হবে তা হল Run ওপেন করে regedit লিখে Enter চাপার পর Continue করে HKEY_LOCAL_MACHINE \ SOFTWARE \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ OEMinformation এ গিয়ে যে কোন জায়গায় রাইট ক্লিক করে New থেকে String Value ক্লিক করতে হবে।এরপর তা রিনেম করে logo লিখে রিনেম করে সিলেক্ট অবস্থায় রাইট ক্লিক করে Modify করতে হবে যেমন-%systemroot%\System32\oobe\Your-pic.bmp [এখানে Your-pic.bmp এর জায়গায় আপনার ছবির নামটা দিবেন] পেস্ট করবেন এবং সেভ দিবেন। এরপর আপনি Computer এ রাইট ক্লিক করে Properties এর ডান দিকে আপনি আপনার ছবিটি পেয়ে যাবে

সীমকার্ড এবং মুঠোফোনের সম্পর্ক জানেন? না জানলে জেনে নিন।

আজকের সেলফোন গুলো দিনের পরে দিন আরো উন্নতি লাভ করছে—কিন্তু এখনো পর্যন্ত সেলফোন গুলো নেটওয়ার্কের জন্য সিম কার্ডের উপর নির্ভরশীল। আপনার ফোনটি যতোই স্মার্ট হোক আর যতোই দামী হোক না কেন, সিম কার্ড ছাড়া এর প্রায় অর্ধেক মূল্যই নেই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই সিমকার্ড আসলে কি? কেন এটি এতোবেশি গুরুত্বপূর্ণ? সিম ছাড়া কি সেলফোন চালানো সম্ভব? চলুন এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি। সিম কার্ড কি? সিম কার্ড কি সেলফোনে সিম কার্ড কেন প্রয়োজনীয়? সিম ছাড়া কি সেলফোন চালানো সম্ভব? সেলফোনের জগতে প্রধানত দুই ধরনের মোবাইল বিশ্বব্যাপী গ্রাহকগনদের জন্য ব্যবহারযোগ্য; জিএসএম (GSM) (গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল) এবং সিডিএমএ (CDMA) (কোড ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাক্সেস)। জিএসএম ফোন গুলোতে শুধু সিমকার্ড ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, যেখানে সিডিএমএ ফোনে সিমের প্রয়োজন নেই। সিম-কার্ড প্রধানত একটি ছোট আকারের কার্ড—যেখানে একটি ছোট চিপ লাগানো থাকে, এবং এটি প্রত্যেকটি জিএসএম ফোন কাজ করার জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয় একটি জিনিষ। সিম-কার্ড ছাড়া জিএসএম ফোন গুলো কখনোই নেটওয়ার্ক টাপ করতে পারে না। শুধু এটুকুতেই নয়, এই কার্ডের মধ্যে সকল গুরু

আসুন জেনে নিই ভার্চুয়াল কার্ড এর কিছু উপকারিতা।

ভার্চুয়াল কার্ড এমন একটি কার্ড যেখানে কোন ব্যাংক একাউন্ট ছাড়াই যে কেউ রেজিস্ট্রেশন করতে পারে, সহজ ভেরিফিকেশন শেষে অল্প সময়ের মধ্যে কার্ড হাতে পাওয়া যায়, বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে অনলাইনে পেমেন্ট করা যায়, কোন প্রকার মাসিক বা বাৎসরিক ফি দিতে হয় না। দ্রুত রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা এবং সহজ পেমেন্ট প্রসেস এর কারণে ভার্চুয়াল কার্ডকে বিশ্বব্যাপী গ্রাহকরা সেরা অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করেছেন। কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছাড়া ভার্চুয়াল প্রিপেইড কার্ড যে কেউ নিতে পারবেন, এবং যেকোনো কাজে পেমেন্ট করতে পারবে যখন খুশি তখনই! পেমেন্ট করে বসে থাকতে হবে না কতক্ষনে পৌঁছায় তা দেখার জন্য। আপনি আপনার কার্ডে যে পরিমান টাকা লোড করবেন, তার সমই ব্যয় করতে পারবেন কোন প্রকার বাড়তি ফিস ছাড়াই। তাছাড়া এখানে আপনার সমস্ত তথ্য সম্পূর্ণ নিরাপদ, বাইরে প্রকাশ পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আপনার প্রত্তেকটি লেনদেনের তথ্যও গোপন রাখা হবে। শুধু তাই নয়, বিশ্বসেরা সিকিউরিটি প্রযুক্তি ও এনক্রিপসন সিস্টেম ব্যবহার করে ভার্চুয়াল কার্ড তৈরি হয়। ফলে আপনার টাকা হ্যাক হওয়ার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই। কি কি করতে পারবেন ?? ১) বিশ্বের এক মিলিয়নের

যেভাবে আপনি ব্লগিং শুরু করবেন এবং সফল হবেন।

ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় করতে চাইলে যে বিষয় গুলো আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। যে কোন একটি বিষয় উপর  ব্লগিং শুরু করতে পারেন। আপনি যে বিষয়টা ভালো জানেন সেই বিষয় টা নিয়ে লেখা শুরু করতে পারেন। আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে। অথবা আপনি ফ্রি কোন ওয়েবসাইট দিয়ে শুরু করতে পারেন। যেসম ব্লগার, ওয়াড প্রেস, ওয়েবলি ইত্যাদি । আপনি যে বিষয় টি নিয়ে লিখবেন তা অবশ্যই এর আগে থেকে কেউ লেখে তাই আগের লেখা গুলো পড়ে নিবেন এবং অবশ্যই আগের লেখা থেকে আপনার লেখা ভালো মানের হতে হবে। লেখার সাথে উদাহরন, সঙ্গা, যথার্থ সহযোগি লিং, ভিডিও, ছবি ইত্যাদির ব্যাবহার করতে হবে। একটি ওয়েবসােইট বা ব্লগ প্রতিষ্টিত করতে চাইলে যো আপনাকে অব্যই জানতে হবে। এসিইও সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে। HTML সম্বর্ন্ধে ভালো জ্ঞান থাকা দরকার। ভিডিও ও ছবির উৎস জানা থাকতে হবে। ভালো মানের কন্টেন্ট হতে হবে। নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর জনপ্রিয়তা বাড়াবেন তা জানতে হবে। কন্টেন্ট মার্কেন্টিং সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অবশ্যক। ইনফোপ্রাফি কি এবং  এর ব্যাবহার। এসিইও কি? এসিইও ফুল মানে হল । সার্চ  ইজ্ঞিন অপটিমাইজেশন। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে কোন

বিটকয়েন সম্পর্কে কিছু তথ্য হয়ত আপনি জানেন না।

টেক দুনিয়ার খোঁজ খবর যারা রাখেন তাদের মধ্যে অনেকেই বিটকয়েন সম্পর্কে জানে। সাতোশি নাকামোতো ২০০৮ সালে এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বর্তমানে বিটকয়েন বেশ জনপ্রিয়, এবং এর চাহিদাও বাড়ছে। বৈধ অবৈধ দুইভাবেই বিটকয়েনের ব্যবহার হচ্ছে। তবে বিটকয়েন নিয়ে অনেক তথ্যই রয়েছে যা অনেকেরই হত অজানা। ১. বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, বলিভিয়া, কিরগিজস্তান, আইসল্যান্ড, ইকুয়েডর ও থাইল্যান্ডে বিটকয়েন অবৈধ। ২. ২০১৩ সালে নাকোভা নামের এক ব্যক্তি জুয়া খেলে প্রায় ১.৩ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ১১০০০ বিটকয়েন জিতেছিল, আজকের দিনে যার মূল্য প্রায় ৪৭মিলিয়ন ডলারেরও বেশী। ৩. ২০১৭ সালে বিটকয়েন প্রায় ১৬২% বৃদ্ধি পেয়েছে। ৪. বিটকয়েন নেটওয়ার্ক প্রায় ৫০০টি সুপারকম্পিউটারের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। ৫. কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েনের প্রথম এটিএম মেশিন চালু হয়েছে। রজার ভেয়ার (52 মিলিয়ন বিটকয়েনস), চার্লি শর্ম (45 মিলিয়ন বিটকয়েন) এবং ডেভ কার্লসন (35 মিলিয়ন বিটকয়েন) তারা বিটকয়েন মিলিওনারদের কয়েকজন। ৭. আপনি Blockchain খেলা খেলতে অতিরিক্ত বিটকয়েন উপার্জন করতে পারবেন। ৮. ইউনিভার্সিটি অব নিকোসিয়া, সাইপ্রাস, প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় ছিল, যা এক