১) প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে, ফোন মেমরি যেন ২ থেকে ৩ জিবি সব সময় খালি থাকে। এই ফ্রি-স্পেসটুকু না থাকলে ফোন হ্যাং করবে, গেম খেলার সময়েও সমস্যা হবে।
২) কম আলোতে ফোনের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন বা অটো মোডে রাখুন। এতে ব্যাটারি সাশ্রয় হবে। অটো ব্রাইটনেস করে রাখলে আলো অনুযায়ী ফোন নিজের মতো ব্রাইটনেস অ্যাডজাস্ট করে নেবে।
৩) দীর্ঘক্ষণ কোনও কাজে ব্যস্ত থাকলে নেট অফ করে রাখুন। এতে ব্যাকগ্রাউন্ডে অহেতুক ডেটা ক্ষয় যেমন কমবে, পাশাপাশি ব্যাটারিও বাঁচবে।
৪) চার্জ ২০ শতাংশের তলায় নেমে গেলে ফোন অবিলম্বে চার্জে বসান, নেট অফ করে। এমার্জেন্সি না থাকলে চার্জ ৪০ শতাংশের নীচে হলেই নেট অফ করা উচিত। এই অবস্থায় ফোন ব্যবহার করলে তা ফোনের স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত খারাপ।
৫) ব্যাটারি সেভার অ্যাপ ডাউনলোড করে আদতে খুব কিছু লাভ হয় না। চার্জ কম থাকলে ব্যাটারি সেভার অ্যাপ ফোনের অন্যান্য ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলিকে বন্ধ করে ঠিকই, কিন্তু পাশাপাশি নিজেই বেশ খানিকটা চার্জ নষ্ট করে।
৬) ফেসবুক বা হোয়াট্সঅ্যাপ অনেকে সারাদিন খুলে রাখেন। কারণ, ইদানীং শুধুমাত্র গল্প নয়, কাজ সংক্রান্ত বহু খবরাখবর আদানপ্রদান হয় এই সব অ্যাপের মাধ্যমে। এমন গুরুত্বপূর্ণ দু’তিনটি অ্যাপ ছাড়া বাকি অ্যাপগুলি সারাদিন খুলে না রাখাই ভাল। এতে ব্যাটারি তো পোড়েই, অনেকখানি র্যামও এনেগেজ্ড হয়।
৭) ব্যাটারি সেভার অ্যাপের চেয়েও বেশি জরুরি ক্যাশে ক্লিনিং অ্যাপ। অ্যানড্রয়েডে এমন বেশ কিছু অ্যাপ রয়েছে, যা ডাউনলোড করে নিয়ে প্রতিদিন অন্তত একবার ক্যাশে ক্লিন করা উচিত। ‘ক্লিনমাস্টার’ সবচেয়ে ভাল।
৮) স্মার্টফোনে ভাইরাস অ্যাটাক আটকাতে অবশ্যই চাই একটি সিকিউরিটি অ্যাপ। অ্যানড্রয়েড এবং আইফোনে বহু অ্যাপ রয়েছে। অনেক পেইড অ্যাপও আছে। তবে অ্যানড্রয়েড সিএম সিকিউরিটি ফ্রি অ্যাপটি বেশ ভাল।
Sunday, January 28, 2018
Author: itbatayan
Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.



0 coment rios: